Copyright Doctor TV - All right reserved
উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশারকে নীরব ঘাতক বলা হয়। বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যক মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগে থাকেন। শুধু বয়স্ক নন, যেকোনো বয়সের মানুষেরই হাই ব্লাড প্রেশার থাকতে পারে। অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, সঠিক খাদ্যাভাসের ঘাটতির কারণে যে কারোরই এটি হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের কারণে হার্ট অ্যাটাক ,স্ট্রোক, কিডনি রোগ, চোখের ক্ষতি হতে পারে। এ ক্ষেত্রে রোগীর মৃত্যুর আশঙ্কাও থাকে।
পা জ্বলে যাওয়া ভিতরে থাকা গুরুতর রোগের লক্ষণ হতে পারে, যেমন ডায়াবেটিস মেলিটাস, পেরিফেরাল নার্ভ ড্যামেজ বা অপুষ্টি। চিকিৎসা না করা ডায়াবেটিস আপনার স্নায়ুর অপরিবর্তনীয় ক্ষতির কারণ হতে পারে।
১৯৮৮ সাল থেকে প্রতি বছর ১ ডিসেম্বর বিশ্ব এইডস দিবস দিবস পালন করা হয়। Acquired immuno deficiency syndrome বা এইডস যা Human Immuno Deficiency virus (এইচআইভি) দ্বারা সৃষ্ট একটি মরণব্যাধি রোগ। এইচআইভি ভাইরাস রোগীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আক্রমণ করে এবং অন্যান্য রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। ২০২০ সাল পর্যন্ত, এইডস সংক্রমণে বিশ্বব্যাপী ২৭.২ মিলিয়ন থেকে ৪৭.৮ মিলিয়ন লোকের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আনুমানিক ৩৭.৭ মিলিয়ন মানুষ এইচআইভি নিয়ে বসবাস করছে।
অন্ত্রের জ্বর, যা টাইফয়েড জ্বর নামেও পরিচিত, সালমোনেলা এন্টারিকা সেরোটাইপ টাইফি ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট একটি ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ। এটি একটি পদ্ধতিগত অসুস্থতা যা প্রাথমিকভাবে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টকে প্রভাবিত করে এবং উচ্চ জ্বর, পেটে ব্যথা এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল উপসর্গ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
ডাবের পানিতে পটাশিয়াম আছে। জ্বরের সময় প্রচণ্ড ঘাম হয়। এতে মাংসপেশিতে খিঁচুনি হয়, ক্রাম্প হয়, রোগী কষ্ট পায়। রোগী যদি সামান্য কলা, ডাব খেতে পারে, তাহলে ওই ঘাটতিটা পূরণ হয়। কিন্তু পরিমিত খেতে হবে। অতিরিক্ত খেলে শরীরে অতিরিক্ত পটাশিয়াম যোগ হবে, অতিরিক্ত কিছুই ভালো না।
বর্তমানে সিওপিডিতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭০ লাখ। এ রোগে বছরে মারা যায় প্রায় ৬৩ হাজার মানুষ। সিওপিডি একটি জটিল ও জীবনব্যাপী সমস্যা। কাজেই এ রোগ প্রতিরোধে প্রয়োজন ব্যাপক সচেতনতা।
দেশে প্রতিদিনই ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হচ্ছে। দিনদিন রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। সংক্রমণটিকে মোটেই অবহেলা করার মতো নয়। কারণ, এটি গুরুতর পর্যায়ে চলে গেলে মৃত্যুর আশঙ্কা থাকে। স্বাভাবিকভাবেই ডেঙ্গু জ্বর নিয়ে মানুষের মাঝে প্রবল উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
মাথা ঘোরা বা ভারটাইগো হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে মনে হয় আক্রান্ত ব্যক্তি নিজেই ঘুরছেন বা তার চারপাশ ঘুরছে। মাথা তুলতেই পারেন না অনেকে। সঙ্গে থাকে বমি বমি ভাব ও বমি।
প্রতিটি শিশু অনন্য, এবং তাদের ব্যক্তিগত চাহিদার উপর নির্ভর করে পিতামাতার কৌশলগুলি পরিবর্তিত হতে পারে। আপনার সন্তানের মেজাজ এবং বিকাশের স্তর অনুসারে এই টিপসগুলিকে মানিয়ে নিন। আমরা কেউ অনন্য নই, আমাদের অনেক ভুল হয় এবং ভুলগুলো শুধরানোর চেষ্টা করা উচিত।
যক্ষ্মা দীর্ঘমেয়াদি রোগ হওয়ায় এর জন্য দীর্ঘমেয়াদি ওষুধ খেতে হয়। যেটা ৬ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত হয়ে থাকে। ক্ষেত্র বিশেষে সেটা ১২, ১৮ এবং ২৪ মাসের ও হয়ে থাকে।
ডেঙ্গুর মৌসুম চলছে,সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগী। এবার মৌসুম শুরুর আগেই রাজধানীসহ সারা দেশে ‘চোখ রাঙাতে’ শুরু করেছে ডেঙ্গু। চলতি বছর দেশে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১ হাজার ২০০ জনের বেশি। যাদের মধ্যে পাঁচশ’র বেশি ঢাকার বাইরের।
পায়ের গোড়ালির ব্যথার অন্যতম কারণ প্লান্টার ফ্যাসাইটিস। এতে পায়ের তলায় বিশেষ করে হিল বা গোড়ালিতে খোঁচা দেওয়ার মতো ব্যথা অনুভূত হয়। সকালে ঘুম থেকে উঠে পা ফেললে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটির পর ব্যথা কমে আসে।
যারা ধূমপান করে না, তারাও এই পরিবেশের কারণে, ধোঁয়ায় কারণে পরোক্ষভাবে আক্রান্ত হচ্ছে। আর যারা বাড়িতে ধূমপান করছে তাদের কারণে কিন্তু ঘরের ছোট শিশুটি নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কাইটিসে আক্রান্ত হতে পারে। এমনকি মারাও যেতে পারে। এ বিষয়টি মানুষের জানা নেই।
রোজার সময় শরীর তার প্রয়োজনীয় পরিমাণে তরল পায় না। তাই উপযুক্ত সতর্কতা অবলম্বন করে পানিশূন্যতা প্রতিরোধ করা অপরিহার্য।
এডিনোভাইরাস সংক্রমণে আক্রান্তদের জন্য কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। বেশিরভাগ অ্যাডেনোভাইরাস সংক্রমণ হালকা এবং স্ব-সীমাবদ্ধ এবং শুধুমাত্র বিশ্রাম, হাইড্রেশন এবং অন্যান্য সহায়ক এবং লক্ষণীয় ওষুধের প্রয়োজন হয়।