Copyright Doctor TV - All right reserved
ডায়াবেটিস মূলত দুই ধরনের। একটি হলো টাইপ-১ আর অন্যটি টাইপ-২ ডায়াবেটিস। এর বাইরেও দুই ধরনের ডায়াবেটিস রয়েছে। তবে এগুলো খুব একটা দেখা যায় না। এর...
দীর্ঘদিন যারা টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত তাদের জন্য এমপাগ্লিফ্লোজিন খুব ভালো এবং নতুন একটি ওষুধ। মেটফরমিনও ভালো এবং অত্যন্ত সস্তা দামের ওষুধ। আমেরিকান ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশনসহ আন্তর্জাতিক...
ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন ও উচ্চ রক্তচাপের মতো অসংক্রামক ব্যাধিগুলো বর্তমানে নীরব ঘাতক হয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। মানুষের স্বাভাবিক জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে।
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলেও অনেক সময় কোনো উপসর্গ প্রকাশ পায় না। ফলে আক্রান্তরা কোনো চিকিৎসা যেমন নেন না, তেমনি ওষুধ সেবন ও জীবনাচরণে পরিবর্তন আনেন না। এতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়ে নানাবিধ স্বাস্থ্যঝুঁকি ডেকে আনতে পারে।
অনেকে আছেন, যার ডায়াবেটিসের সাথে উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে। আমরা এমন রোগীকে প্রথমেই সুষম খাদ্য ও বেশি লবণ না খাওয়ার দিকে খেয়াল রাখতে বলে থাকি।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আমরা সুষম খাদ্যে (ব্যালেন্সড ডায়েট) বিশ্বাসী। সুষম খাদ্য তালিকায় কার্বোহাইড্রেট অবশ্যই ৫০-৬০ ভাগ থাকবে। বিপরীতে কিটো-ডায়েটে কোনো কার্বোহাইড্রেট রাখা যায় না। তাহলে কিটো-ডায়েট কিন্তু ব্যালেন্সড ডায়েটের বাইরে চলে গেল।
আমরা সব সময় ডায়াবেটিস প্রতিরোধের কথা বলে থাকি। আসলে গর্ভাবস্থা থেকেই ডায়াবেটিস প্রতিরোধ শুরু হয়। অনেক মায়ের হয়ত আগেই ব্লাড সুগার ছিল। তিনি কনসিভ করছেন কিন্তু জানেন না যে তার ডায়াবেটিস আছে।
আমাদের সমাজে ডায়াবেটিস রোগ নিয়ে আসলেই অনেক ভ্রান্ত ধারণা প্রচলিত আছে। অনেকেই ভাবেন, এটি ছোঁয়াচে রোগ। যেমন, স্ত্রীর ডায়াবেটিস থাকলে অনেক স্বামী মনে করেন তারও এটি হবে।
ডায়াবেটিস আক্রান্তদের চিকিৎসা দুই রকম। একটি হলো, ওষুধের মাধ্যমে; অন্যটি হলো তার লাইফস্টাইল পরিবর্তনের মাধ্যমে সুস্থ থাকা বা ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করা।
ডায়াবেটিস মূলত দুই ধরনের। একটি হলো টাইপ-১; অন্যটি টাইপ-২ ডায়াবেটিস। এর বাইরেও দুই ধরনের ডায়াবেটিস রয়েছে। তবে এগুলো খুব কম দেখা যায়। এর একটি হলো, জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস বা গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস এবং অন্যটি আদার স্পেসিফিক বা অন্যান্য কোনো রোগের সাথে সম্পর্কযুক্ত ডায়াবেটিস।
ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘমেয়াদি অসুখ বা মেটাবলিক ডিস-অর্ডার। আমরা মেটফরমিনের কথা চিন্তা করলে রোগীকে এটি নিয়মিত খেতে হবে। মেটফরমিনের ক্ষেত্রে দেখা যায়, কোনো কোনো রোগীর ওজন অনেক কমে যায়, জিআই আপসেট হতে পারে। মানে পেট ভরা ভরা ভাব, বমি ভাব আসতে পারে, ঘনঘন পায়খানা হতে পারে।