Copyright Doctor TV - All right reserved
অনেকে বিকলাঙ্গের শিকার হন। এছাড়া ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীরা সবচেয়ে বেশি ব্যথা অনুভব করেন। রোগীদের এসব সমস্যা সমাধানের জন্যই মূলত পেইন ক্লিনিকের কার্যক্রম শুরু করেছে নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতাল...
২ কোটি ২০ লাখ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) দেশব্যাপী ভিটামিন চলছে এ প্লাস ক্যাম্পেইন। এর মধ্যে ৬-১১ মাস ২৯ দিন বয়সী শিশু ২৫ লাখ- যাদেরকে ১টি নীল ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে। এছাড়াও ১২-৫৯ মাস বয়সী ১ কোটি ৯৫ লাখ শিশুকে ১টি লাল ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে।
গত ১২ ই আগস্ট হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ডা. মোহাম্মদ শামসুল আরেফীনকে আহ্বায়ক করে ১১ সদস্য বিশিষ্ট "বাংলাদেশ সোসাইটি অফ ইন্টারভেনশনাল পেইন মেডিসিন" এর যাত্রা শুরু হয়েছে।
আজ রোববার (১৮ জুন) সকাল ৮টা থেকে সারা দেশে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু হয়েছে। ক্যাম্পেইন চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। বরাবরের মতো এবারও ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের যৌথ আয়োজনে আছে জাতীয় পুষ্টিসেবা, জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্য অধিদফতর ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ।
দেশের একটি শিশুও ভিটামিন এ ক্যাম্পেইনের বাইরে থাকবেনা বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। ১৮ জুন জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) হোটল শেরাটন বনানীতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর মাধ্যমে শিশুর অন্ধত্ব প্রতিরোধ করা হয়, দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করা হয়। এছাড়াও সব ধরনের মৃত্যুর হার ২৪% হ্রাস করে এ ক্যাপসুল। এছাড়াও হাম, ডায়রিয়া এবং নিউমোনিয়ার কারণে মৃত্যু উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস করে এটি।
আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষে দেশজুড়ে সাত দিনের করোনার বিশেষ টিকা ক্যাম্পেইন হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
দেশের মোট জনসংখ্যার ৩০ শতাংশ রিউমেটিক ফিভার বা বাতব্যথায় ভুগছেন। তাদের মধ্যে ১৯ শতাংশই লো ব্যাক পেইন বা কোমর ব্যথার রোগী।
সারা দেশে শনিবার (৪ জুন) থেকে আগামী শুক্রবার (১০ জুন) পর্যন্ত এক সপ্তাহে ১ কোটি মানুষকে করোনার টিকার তৃতীয় বা বুস্টার ডোজ দেওয়া হবে। এ লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে টিকার বিশেষ কার্যক্রম শুরু করতে মাঠে নেমেছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
কোমর ব্যথার আলোচনাতে আরেকটি বিষয় হলো ম্যালিগনেন্সি। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায়, এটি একটি বিশেষ অবস্থা, যা দ্রুত খারাপে দিকে যাওয়ার প্রবণতাকে নির্দেশ করে।
একটানা শুয়ে-বসে থাকা, কম্পিউটারে টানা কাজ করা, কঠোর পরিশ্রম, ফ্র্যাকচার, সংক্রমণ, টিউমারসহ বিভিন্ন কারণে ব্যাক পেইন হতে পারে। ব্যাক পেইন প্রাণঘাতী কিছু না হলেও বারবার ফিরে আসায় স্বাভাবিক জীবন দুঃসহ হয়ে ওঠে।