Copyright Doctor TV - All right reserved
বিশ্বব্যাপী ২০০০ সাল থেকে ২০২০ সালের মধ্যে মাতৃমৃত্যুর হার এক তৃতীয়াংশ কমেছে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের (ইউএনএফপিএ) নির্বাহী পরিচালক ড. নাতালিয়া কানেম। তিনি বলেন, মাতৃমৃত্যু রোধে বাংলাদেশ অভাবনীয় উন্নতি করেছে, এমনকি বাংলাদেশে এটি আরও চিত্তাকর্ষকভাবে প্রায় ৩৮ শতাংশ কমেছে।
শিশু ও মাতৃমৃত্যু রোধে টিকাদান কার্যক্রমে দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে ভাল অবস্থানে বাংলাদেশ রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। বুধবার (৮ মে) সিরডাপ (CIRDAP) মিলনায়তনে বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফোরাম ফর হেলথ এন্ড ওয়েলবিং (BPFHW) কর্তৃক সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতকরণে টিকাদান কর্মসূচীকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে তিনি একথা বলেন।
দেশে বর্তমানে মাত্র ৫০ শতাংশ প্রসব সেবা হয় প্রতিষ্ঠানভিত্তিক। এর মধ্যে ১৪ শতাংশ প্রসব সেবা সরকারি হাসপাতাল বা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে হয়। মাতৃমৃত্যু রোধে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক প্রসব সেবা বাড়াতে হবে।
বাংলাদেশে মাতৃমৃত্যু ও বাল্যবিবাহের হার কমছে এবং গর্ভনিরোধক প্রবণতার হার বাড়ছে বলে জানিয়েছেন ইউএনএফপিএ। আজ রোববার (৩০ এপ্রিল) ইউএনএফপিএ’র বাংলাদেশ কার্যালয়ে সর্বসাম্প্রতিক স্টেট অব ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিপোর্ট প্রকাশকালে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউএনএফপিএ’র কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ ক্রিস্টিন ব্লোখুস এ তথ্য জানান।
গর্ভধারণ ও সন্তান প্রসব-সংক্রান্ত জটিলতায় বিশ্বজুড়ে প্রতি দুই মিনিটে এক নারীর মৃত্যু হয়। বৃহস্পতিবার জাতিসংঘ এ তথ্য জানিয়েছে।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, প্রতিরোধযোগ্য মাতৃমৃত্যু রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
ম্যাটারনাল ফিটাল মেডিসিন সোসাইটি অব বাংলাদেশ (এমএফএমএসবি) র্কতৃক আয়োজিত দুইদিন ব্যাপী ( ৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২) আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনের আজ শেষ হয়েছে। শনিবার (১০...
দেশে শিশু ও মাতৃমৃত্যুর অন্যতম কারণ পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (পিসিওএস)। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) পিসিওএস সচেতনতা মাস উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে এতথ্য জানানো হয়।
আমরা স্বাধীনতার ৫০ বছর বা সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছি। নারী স্বাস্থ্যের কথা বলতে গেলে প্রথমেই আমাদের মাতৃস্বাস্থ্যের কথা মনে পড়ে। আমরা ২০১০ সালে মাতৃমৃত্যু নিয়ে জরিপ...
বাংলাদেশের স্ত্রী রোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিভাগের চিকিৎসকদের প্রতিষ্ঠান ‘অবসটেট্রিক্যাল অ্যান্ড গাইনোকলিজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশ’। সংক্ষেপে ‘ওজিএসবি’। এই ’ওজিএসবি’ দেশের নারীদের স্বাস্থ্যগত উন্নয়নের জন্য (স্ত্রী রোগ ও প্রসূতি) কাজ করে আসছে।