Copyright Doctor TV - All right reserved
১২ বছরের ঊর্ধ্বে সবার জন্য শীঘ্রই বুস্টার ভ্যাকসিন বায়োভ্যালেন্ট ডোজ দেওয়া শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. জাহিদ মালেক।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, বুস্টার ডোজ নিতে ততটা বাধ্যবাধকতা না থাকায় অনেকে নিতে চাচ্ছেন না। বিশেষ করে চতুর্থ ডোজে তেমন সাড়া মিলছে না।
দেশে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধী টিকার বুস্টার ডোজ প্রয়োগ করা হয়েছে ৬ কোটি ৪৮ লাখ ৯০ হাজার ৭৭০ জনের দেহে। গত ২৪ ঘণ্টায় বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ৩২ হাজার ৬১৮ জন। দ্বিতীয় বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে ১৮ হাজার ৯৩১ জনকে। তাদেরকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার, মডার্না এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা দেওয়া হয়েছে।
চীনে নতুন করে করোনাভাইরাসের সংক্রমণে বেড়েছে উদ্বেগ। ওমিক্রন ধরনের উপ-ধরন বিএফ.৭- এর চারটি ঘটনার সন্ধান মিলেছে ভারতে। এমন অবস্থায় শুক্রবার (২৩ ডিসেম্বর) করোনা টিকার বুস্টার ডোজ হিসেবে নাকের ড্রপের অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) দ্বিতীয় বুস্টার ডোজ বা চতুর্থ ডোজ টিকার প্রয়োগ শুরু হয়েছে। বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় (২১ ডিসেম্বর) পরিবাগে বিশ্ববিদ্যালয় ভ্যাকসিন সেন্টারে এর উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোঃ শারফুদ্দিন আহমেদ।
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে পর্যায়ক্রমে সবাইকে সেকেন্ড বুস্টার ডোজ বা চতুর্থ ডোজ প্রয়োগ করা হবে। মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টায় কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে টিকাদান কার্যক্রম উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর।
আগামী ২০ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) থেকে দেশব্যাপী করোনা টিকার দ্বিতীয় বুস্টার বা চতুর্থ ডোজ প্রয়োগ করা হবে। শুরুতে ষাটোর্ধ্ব, সম্মুখসারির যোদ্ধা ও কম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন, গর্ভবতী মহিলা এবং দুগ্ধদানকারী মায়েদের টিকা দেয়া হবে। চতুর্থ ডোজ হিসেবে ফাইজারের টিকা ব্যবহার করা হবে।
আর ইনজেকশন নয়, এবার মুখে খাওয়ার করোনাভাইরাসের টিকাদান কর্মসূচি চালু করেছে চীন। বুধবার (২৬ অক্টোবর) নতুন এ কর্মসূচি শুরু হয়েছে দেশটির বাণিজ্য নগরী শাংহাইতে। মুখে টিকা খাওয়ার ছবি ও ভিডিও প্রচার করেছে চীনের সরকারি সংবাদ মাধ্যম।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে দেশে শুরু থেকে এখন পর্যন্ত বুস্টার ডোজ টিকা নিয়েছেন ৫ কোটি ৭০ লাখের বেশি মানুষ। এর মধ্যে মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) একদিনেই সারাদেশে ৬২ হাজারের বেশি মানুষ বুস্টার ডোজ নিয়েছেন।
করোনা থেকে জনগণকে সুরক্ষা দিতে বিশ্বের বেশ কিছু দেশ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় এই ভাইরাসের প্রতিষেধকের চতুর্থ ডোজ দেওয়া শুরু করেছে। তবে এখন পর্যন্ত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এর অনুমোদন দেয়নি।
২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি করোনা টিকার নিবন্ধন এবং ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে মানুষকে টিকা দেওয়া শুরু হয়।
দেশে মহামারী করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চার কোটি ৪৩ লাখেরও বেশি মানুষকে টিকার বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে। গত ১০ সেপ্টেম্বর একদিনেই সারাদেশে ৭০ হাজারের বেশি মানুষ বুস্টার ডোজ নিয়েছেন।
করোনার টিকার বুস্টার ডোজ গ্রহণের ১ মাস পরে পাওয়া অ্যান্টিবডি ৬ মাসে নেমে গেছে অর্ধেকে। প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণের পর ৯৮ শতাংশ মানুষের দেহে...
দেশে করোনা প্রতিরোধে এখন পর্যন্ত বুস্টার ডোজ নিয়েছে চার কোটি ২১ লাখেরও বেশি মানুষ।