Copyright Doctor TV - All right reserved
পুরুষ ও নারীদের বন্ধ্যাত্ব রোগের উন্নত চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) রিপ্রোডাক্টিভ এন্ডোক্রাইনোলজি এন্ড ইনফাটিলিটি বিভাগে। এ কারণে বন্ধ্যাত্ব রোগীদের বিদেশে না গিয়ে দেশেই চিকিৎসা নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএসএমএমইউর ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ।
প্রথমবারের মতো পুরুষের দেহের রহস্যময় ওয়াই ক্রোমোজোমের সম্পূর্ণ ক্রম (সিকোয়েন্স) উন্মোচন করেছেন বিজ্ঞানীরা। পুরুষের বন্ধ্যাত্ব কাটাতে এই গবেষণা কাজে লাগবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্ট গবেষকরা। বুধবার (২৩ আগস্ট) বিজ্ঞানভিত্তিক সাময়িকী নেচারে এ গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে।
বিশ্বে প্রতি ছয়জনে একজন বন্ধ্যাত্বে আক্রান্ত বলে জানিয়ে এটি থেকে মুক্তির জন্য সাশ্রয়ী ও উচ্চ মানসম্পন্ন উর্বরতা সেবা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
বন্ধ্যাত্বের সমস্যা নিয়ে অনেক সময় দেখা যায়, শুধুমাত্র নারী রোগী চিকিৎসক দেখাতে আসেন। অথচ বন্ধ্যাত্ব এমন একটা রোগ যেখানে স্বামী-স্ত্রী দুজনই দায়ী। এ জন্য চিকিৎসার জন্য স্বামী ও স্ত্রী দুজনকেই আসতে হবে।
তিনি বন্ধ্যাত্ব সমস্যায় নারী ও পুরুষকে আশার আলো দেখান...পথ দেখান জুনিয়র চিকিৎসকদের...নিজ হাতে সংসার সাজান...আবার দু'হাত ভরে সাহায্য করেন বিপন্ন মানুষকে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ২০২২-২৩ অর্থ বছরের জন্য ৬৯০ কোটি ৯০ লাখ টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে।
এন্ডোমেট্রিওসিস নারীদের এমন এক বেদনাদায়ক সমস্যা, যাকে সমুদ্রে ডুবে থাকা বরফখণ্ডের সঙ্গে তুলনা করা যায়। এর যতখানি প্রকাশিত, তার বেশিটাই থাকে লুক্কায়িত। বাংলাদেশে প্রতি ১০ নারীর একজন জীবনে কোনো না কোনো সময় এ সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। আর বন্ধ্যাত্বের শিকার প্রতি চার নারীর একজনই রোগটিতে আক্রান্ত।
নারীদের বন্ধ্যাত্ব দূরীকরণে ইনফার্টিলিটি চিকিৎসায় যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ডিম্বাশয়ে স্টেম সেল থেরাপি প্রতিস্থাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের রিপ্রোডাক্টিভ অ্যান্ডোক্রাইনোলজি...
গর্ভধারণে অক্ষমতা কিংবা বন্ধ্যাত্বের জন্য চিরায়ত নিয়মে দায় চাপে নারীর ঘাড়ে। দেশে নিঃসন্তান দম্পতির পারিবারিক কলহসহ বিবাহ বিচ্ছেদের মতো ঘটনাও নেহায়েত কম নয়। তবে চিকিৎসকদের...
থাইরয়েড হরমোন বন্ধ্যাত্বের ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে। মেয়েদের ক্ষেত্রে ডিম্বাণু আর পুরুষদের ক্ষেত্রে শুক্রাণুর ওপর প্রভাব ফেলে।
ওষুধ না খেয়ে ব্যায়াম ও খাবারে পরিবর্তন এনে পিসিওএস রোগ ৫০ ভাগ ঠিক হয়ে যায়। ওষুধ সেবনে শতকরা ৮০ ভাগ সুস্থ হন। চূড়ান্ত পর্যায়ে অস্ত্রোপচার করা হয়।