Copyright Doctor TV - All right reserved
আমাদের দেশে ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সে মেয়েদের বিয়ে হচ্ছে বেশি। বড় একটি অংশ এই সময়ে সন্তানও নিচ্ছে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, ১৯ বছর বয়সী মেয়েদের...
টুইন প্রেগনেন্সিতে খাবার-দাবারের বিষয়ে আমরা সব সময় প্রোটিনের ওপর জোর দেই। প্রেগনেন্সিজনিত এক ধরনের ডায়াবেটিস যমজ শিশুর মায়ের হতে পারে। সেজন্য আমরা শর্করার ওপর তেমন একটা জোর দেই না।
পরীক্ষার পর যমজ শিশু নিশ্চিত হওয়ার পর মাকে বাড়তি সতর্ক হতে হবে। বেশি বিশ্রাম নিতে হবে। টুইন প্রেগনেন্সিতে সন্তান ও মায়ের কিছু কিছু সমস্যা দেখা দেয়। এর মধ্যে অন্যতম হলো, আগেভাগে প্রসব ব্যথা ওঠা ও ডেলিভারি হয়ে যাওয়া।
পরীক্ষার পর যমজ শিশুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর মা ও পরিবারের সবাইকে সতর্ক হতে হবে। মাকে বেশি পরিমাণে বিশ্রাম নিতে হবে। টুইন প্রেগনেন্সিতে যদি শেষ সময়ে একটি সন্তান মারা যায় অথবা জটিলতা দেখা দেয়, তাহলে জীবিত সন্তান ও মায়ের কিছু কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাদের কিডনি সমস্যা, অনেক সময় নিউরোলজিক্যাল কিছু সমস্যা হতে পারে।
যমজ সন্তান ধারণে অন্তঃসত্ত্বার নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়ের আগে মায়ের প্রসব ব্যথা ওঠে। মা ও পরিবারের সদস্যদের অসতর্কতায় গর্ভপাত পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে।
ইউটেরাসের বিভিন্ন ত্রুটির কারণে রিকারেন্ট প্রেগনেন্সি লস হয়ে থাকে। এছাড়াও ডায়াবেটিস, থাইরয়েড, হরমোন ডিজঅর্ডার ,পলিসিসটিক ওভারিয়ান সিনড্রোম এর কারনে রিকারেন্ট প্রেগনেন্সি লস হয়। ড্রাগ, ধুমপান, সাইকলজিক্যাল ফ্যাক্টরও রিকারেন্ট প্রেগনেন্সি লসের কারণ।
ডক্টর টিভি: চার মাসের প্রেগনেন্সিতে যাদের অল্প অল্প করে রক্ত যায় তাদের করণীয় কী? ডা. নার্গিস: প্রেগনেন্সিতে রক্ত যাওয়া স্বাভাবিক কোনো ঘটনা না। অবশ্যই কিছু...
আমরা অনেকটাই পরিচিত হয়ে গেছি ডায়াবেটিসের সাথে। কিন্তু প্রেগনেন্সি বা গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস নিয়ে আমাদের মাঝে অনেক শংকা, অনেক অজানা তথ্য রয়ে গেছে। এ বিষয়ে কথা...