Copyright Doctor TV - All right reserved
ডেঙ্গুর বিপজ্জনক উপসর্গ হলো- অনবরত বমি হওয়া, রক্তক্ষরণ হওয়া, তীব্র দুর্বলতা অনুভব করা, তীব্র পেট ব্যাথা, ফুসফুসো পানি জমা, তীব্র শ্বাসকষ্ট হওয়া। গর্ববতী মা, ক্যান্সার রোগী, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে দ্রুত ভর্তি করতে হবে।
বেশিরভাগ রোগী মারা যায় শুরুতেই ডাক্তারের পরামর্শ না নেওয়ার কারণে। বিপদ চিহ্ন না জানাতে, বাসায় থেকে রোগী খারাপ করে ফেলে।
দেশে প্রতিদিনই ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হচ্ছে। দিনদিন রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। সংক্রমণটিকে মোটেই অবহেলা করার মতো নয়। কারণ, এটি গুরুতর পর্যায়ে চলে গেলে মৃত্যুর আশঙ্কা থাকে। স্বাভাবিকভাবেই ডেঙ্গু জ্বর নিয়ে মানুষের মাঝে প্রবল উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
ডেঙ্গু জ্বরে বেশির ভাগ আক্রান্ত হয় ১৫ বছরের কম বয়সী শিশুরা। সাধারণত বর্ষা মৌসুমে এবং বস্তি এলাকায় ডেঙ্গু সংক্রমণের উচ্চহার দেখা যায়। এই ভাইরাসের চারটি ধরন শনাক্ত হয়েছে
পানিশূন্যতার জন্য অনেক সময় রোগী হাইপোভলেমিক শকে চলে যায়, যাকে ডেঙ্গু শক সিনড্রোম বলে। এতে হার্ট দুর্বল হয়ে যায় এবং গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেমন লিভার, কিডনী অকেজো হয়ে যায়।
ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত মায়ের সন্তান হওয়ার সাথে সাথে তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষনে রাখুন।
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় একজন মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১৮ জনের মৃত্যু হলো। এ সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত...
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন সাড়ে ৩শতাধিক রোগী।
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১২৩ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ সময়ে নতুন করে ডেঙ্গুতে কেউ মারা যায়নি, তবে আক্রান্তদের...
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে আরও ১৯৭ জন বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গু বিষয়ক নিয়মিত...
বিশ্বে প্রতি বছর ৫০ মিলিয়ন মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়। এদের মধ্যে ২৫ হাজারের বেশি মানুষ মারা যায়। ১৯৬০ থেকে ২০০৯ সালের মধ্যে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ৩০ ভাগ বেড়েছে।
করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের মধ্যেই রাজধানীতে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন ২৪ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে চলতি জুলাইয়ের ১৩ দিনে আক্রান্ত হয়েছে ৪৭৩ জন।
এই পরীক্ষাটি কয়েক বছরের গবেষণার পর একটি মাইলফলক অর্জন হিসেবে দেখা হচ্ছে, কারণ ডেঙ্গু ছড়ানো এডিস মশা সাধারণত ওলবাকিয়ায় আক্রান্ত হয় না।