Copyright Doctor TV - All right reserved
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, শিশুদের প্রস্রাবের সংক্রমণ থাকলে ধীরে ধীরে কিডনি অকেজো হয়ে যায়। মেয়ে শিশুর ক্ষেত্রে এ সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। এ কারণে শিশুদের ঘন ঘন জ্বর হলে প্রস্রাব পরীক্ষা করা জরুরি। জন্মগত এই ত্রুটি দ্রুত নির্ণয় ও চিকিৎসা শুরু করা গেলে শিশু কিডনি রোগ অনেকটা রোধ করা সম্ভব।
শিশু কিডনি রোগীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে প্রথমে প্রস্রাব পরীক্ষা অর্থাৎ ইউরিন এনালাইসিস করা হয়। রোগের উপসর্গ অনুযায়ী ইউরিন কালচার, ইউরিন প্রোটিন টেস্ট করা হয়। এছাড়া রক্ত পরীক্ষা, অ্যালবুমিন, কোলেস্টেরল, ইলেক্ট্রোলাইট, ক্রিয়েটিনিন ইউরিয়া ক্যালসিয়াম, ফসফেট ইত্যাদি পরীক্ষা করা হয়।
শিশু ঘুম থেকে ওঠার পর চোখ মুখ ফুলে যাওয়া, প্রস্রাবের চাপ কমে আসা, হাতে-পায়ে পানি চলে আসা, পেটে পানি চলে আসা, প্রস্রাব কমে যাওয়া। প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া, প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া, জ্বর, বমি বমি ভাব। এসব শিশুদের কিডনি রোগের লক্ষণ।
নারায়নগঞ্জের ওমর ফারুক (৫) মাত্র ৫ মাস বয়সেই কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়। ৫ বছর ধরে শিশুটিকে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়েছেন তার পরিবার। কিন্তু সুস্থতার কোন...