Copyright Doctor TV - All right reserved
শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হলে প্রায় শতভাগ মানুষের শ্রবণে সমস্যা হবে। ড্রাইভাররা অপ্রয়োজনে অতিরিক্ত শব্দ সৃষ্টির মাধ্যমে নিজেদের পাশাপাশি অন্যদেরও ক্ষতিগ্রস্ত করছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার।
দেশে প্রতি বছরই বাড়ছে শব্দদূষণের মাত্রা। যেখানে শব্দের স্বাভাবিক মাত্রা ৫০ ডেসিবেল থাকার কথা, সেখানে রাজধানীর কোথাও তা নেই।
রাজধানীর বায়ু ও শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণসহ পরিবেশ সংরক্ষণ অভিযান জোরদারে মাঠে নেমেছেন ২৫ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। বুধবার (৫ এপ্রিল) থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত তারা বিশেষ অভিযান চালাবেন।
শব্দদূষণের কারণে দেশে পেশা বিবেচনায় সবচেয়ে বেশি কানে শোনার সমস্যায় ভুগছেন রিকশাচালকরা। প্রায় ৪১ দশমিক ৯ শতাংশ রিকশাচালক কানে কম শুনতে পান। এরপরেই আছে ট্রাফিক পুলিশ, ৩০ দশমিক ৭ শতাংশ।
ঢাকার মধ্যে বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি শাহবাগ এলাকায়। আর শব্দদূষণে শীর্ষে রয়েছে গুলশান এলাকা। রবিবার (২৯ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানায় বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্র- ক্যাপস।
বাসা থেকে বের হয়েই দেখলেন তীব্র যানজট। সব গাড়ি এগোচ্ছে কচ্ছপগতিতে। কোনো হর্ন নেই, যাত্রীদের তা নিয়ে কোনো অভিযোগও নেই।