Copyright Doctor TV - All right reserved
বাংলাদেশে বাচ্চা বুড়ো সকলের মধ্যে কৃমির সংক্রমণ খুব বেশী। এজন্য ৪-৬ মাস পর পর কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়াতে বলা হয় বিশেষ করে ২ বছর থেকে শুরু করে ৫ বছর পর্যন্ত বাচচাদেরতো রুটিন করে কৃমিনাশক খাওয়াতে হবে কৃমি থাকুক বা না থাকুক।
দেশে ২০০৫ সালে ৮০ শতাংশ ছেলেমেয়ে কৃমি রোগাক্রান্ত ছিল। ২০০৬ সালে সরকার কৃমি নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি চালু করে। এরপর গত ১৬ বছরে কৃমি আক্রান্তদের সংখ্যা কমে ৭ শতাংশে নেমে এসেছে।
২০০৬ সাল থেকে চলে আসা কৃমি নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচিতে বাংলাদেশের উন্নতি অন্যান্য দেশের জন্য উদাহরণ বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি আন্তোনিও মন্ত্রেসর। রবিবার (...
করোনা পরিস্থিতিতে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে আজ ৫ থেকে ১৬ বছর বয়সী সব শিশুকে কৃমির ওষুধ খাওয়ানো হচ্ছে। কৃমি এক ধরনের পরজীবী প্রাণী, যা খাবার ও পানির মাধ্যমে বা পায়ের পাতা ভেদ করে শরীরে প্রবেশ করে।
আজ থেকে সারা দেশে একযোগে ৫ থেকে ১৬ বছর বয়সীদের কৃমির ওষুধ খাওয়ানো হচ্ছে। জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ উপলক্ষে আগামী ২৫ মার্চ পর্যন্ত দেশের প্রায় ৪ কোটি শিশুকে এ ওষুধ বিনামূল্যে খাওয়ানো হবে।
রবিবার (২০ মার্চ) থেকে শুরু হয়েছে ২৬তম ‘জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ’। সারা দেশে একযোগে এ কর্মসূচি চলবে ২৫ মার্চ পর্যন্ত। এ ছয় দিনে বিনামূল্যে প্রায় ৪ কোটি শিশুকে কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ানো হবে।
আগামী ২০ মার্চ সারা দেশে ২৬তম ‘জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ’ শুরু হচ্ছে। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একযোগে এ কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ ররিবার থেকে শিশুকে এক ডোজ কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ানোর জন্য বলেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। করোনা পরিস্থিতিতে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে আশেপাশের কমিউনিটি ক্লিনিকে ৫ থেকে ১৬ বছর বয়সী সব শিশুকে এ ওষুধ খাওয়ানো যাবে।