Copyright Doctor TV - All right reserved
এমপিরা সহায়তা করলে অবৈধ ক্লিনিক বন্ধ করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) সংসদে এমপিদের প্রশ্নোত্তর পর্বে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ কথা জানান। এ সময় অবৈধ হাসপাতাল ও ক্লিনিক বন্ধে অভিযান অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
সারাদেশে অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক, ব্লাড ব্যাংক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে ১ হাজার ২৭টি। এছাড়া নিবন্ধিত হাসপাতাল রয়েছে ১৫ হাজার ২৩৩টি। রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) হাইকোর্টে এই তথ্য সম্বলিত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।
অবৈধ ও অনিবন্ধিত ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অভিযান চলছে। এমন অভিযানের মধ্যে আইসিডিডিআর-বি বলেছে, ১৪ শতাংশ বেসরকারি হাসপাতাল নিবন্ধনের জন্য কখনো আবেদনই করেনি।
অনুমোদনহীন হাসপাতাল ও ক্লিনিকের বিরুদ্ধে আগামীকাল থেকে আবারও ১ সপ্তাহের অভিযানে নামছেন বলে জানিয়েছেন সাস্থ্য অধিদপ্তর।
অননুমোদিত হাসপাতাল ও ক্লিনিকের বিরুদ্ধে আবারও অভিযানে নামছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। রবিবার (২৮ আগস্ট) সংবাদ সম্মেলন করে এ বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা প্রকাশের কথা জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের (ডিজিএইচএস) অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির।
অবৈধ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হওয়ার পরপরই হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নিবন্ধনের জন্য আবেদনের হিড়িক পড়েছে।
সারা দেশে অনিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
সারা দেশে অবৈধ বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে প্রশাসন। শনিবার (২৮ মে) বিভিন্ন বিভাগীয় শহর, জেলা ও উপজেলায় অভিযান চালিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। এসব অভিযানে ১৩২টি অবৈধ প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।