Copyright Doctor TV - All right reserved
সন্তান জন্মের পর মায়েদের মতো বাবারাও মানসিক অবসাদে ভুগতে পারেন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় এর প্রমাণ মিলেছে। গবেষণা অনুযায়ী, ১৩ থেকে ১৮ শতাংশ পুরুষ এই সমস্যার সম্মুখীন হন। সন্তান জন্মের পরে শারীরিকভাবে বাবাদের কোন বদল আসে না। তবে প্রতিদিনের জীবনধারা পুরোপুরি বদলে যায়।
প্রতিটি মানুষের কাজ করার পরিশ্রম করার একটা সর্বোচ্চসীমা আছে। এ সীমা অতিক্রম করে গেলে তার দেহমন অবসাদে পরিপূর্ণ হয়। অথচ রোগীদের এতো সেবা দেওয়ার পরেও তারা কৃতজ্ঞতা খুব কমই পায়, বরং পায় বিস্তর অভিযোগ, অসন্তোষ আর মারমুখী আচরণ।
তিনটি কারণে করোনকালে চিকিৎসাদানকারী চিকিৎসকরা মানসিক পীড়া ও চরম অবসাদে ভুগছেন। রোববার বিকেলে ডক্টর টিভিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন বিশিষ্ট মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ডা. আতিকুর রহমান।
করোনাকালে স্বাস্থ্য পেশার সঙ্গে যুক্ত ২৮ দশমিক ৫০ শতাংশ মানুষ মানসিক পীড়া ও চরম অবসাদে ভুগছেন। এর মধ্যে মানসিক পীড়ায় ভুগছেন ১৫ দশমিক ১৯ শতাংশ এবং চরম অবসাদে ভুগছেন ১৩ দশমিক ৩১ শতাংশ।
মানবদেহের পানি ও লবণের ভারসাম্য রক্ষা, দেহে পুষ্টি আহরণ, বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশন–যেকোনো কাজেই কিডনির ভূমিকা অপরিহার্য। কিডনির দীর্ঘমেয়াদি রোগ যেমন জীবনযাত্রার মান কমিয়ে দেয়
অল্পবয়সীদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা দিনকে দিন বাড়ছে। অনিয়মিত জীবনযাপনের কারণে এমনটি হচ্ছে বলে মনে করেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
এক রোগীর গভীর মানসিক অবসাদ দূর করা হয়েছে মস্তিষ্কে বিদ্যুৎচালিত একটি বিশেষ ধরনের ‘পেসমেকার’ বসিয়ে। মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশকে প্রয়োজনে সক্রিয় করে তোলার জন্য বানানো ব্যাটারিচালিত...