Advertisement
Doctor TV

বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫


দূরদেশে এমএমসিয়ান আড্ডা

Main Image

দূর প্রবাসে আট এমএমসিয়ানের মিলনমেলা


একচল্লিশ বছর তিন মাস আগে জ্ঞানার্জনের জন্য পা রেখেছিলাম যে ক্যাম্পাসে, সাতটি বছর কাটিয়ে চিকিৎসক হয়ে সেই ক্যাম্পাস ছেড়েছি চৌত্রিশ বছর হয়ে গেছে। তারপরও মায়া কাটেনি। বয়সের সাথে সাথে আরও বেড়েছে। তাই, বিশেষ করে দূরদেশে, এমএমসিয়ান কাউকে পেলে মনে হয় আপনজন, আত্মার আত্মীয়। বয়সে অনেক সিনিয়র কিংবা জুনিয়র হওয়ার কারণে ক্যাম্পাসে হয়তো দেখা হয়নি। তারপরও একটা আবেগ কাজ করে।

হঠাৎ করে কানাডা আসায় আগে সবার সাথে যোগাযোগ করা হয়ে উঠেনি। ছেলের অসুস্থতা, আইসিইউতে ভর্তি হওয়া, এসব নিয়ে অস্থির সময়ে মানু ভাই, জামিল, মুনমুন, মাহবুবের সাথে কথা হয়েছে দেশে থাকতেই।
কানাডায় এসে দেখা হলো সহপাঠী মুনমুন ও সাইদা বারী, ইমিডিয়েট আগের ব্যাচের মালিহা আপা, স্নেহাস্পদ জামিলের সাথে। কথা হলো ছোটভাই শোয়েব ও পিন্টুর সাথে। শোয়েব অনেক দূরে থাকলেও একটি বেলা আমার সাথে কাটিয়ে গেল কয়েকদিন আগে। রোববার সকালে ছোটবোন লিজার বাসায় চমৎকার একটি সকাল কাটিয়ে এলাম।

বিকেলে আট এমএমসিয়ানের মিলনমেলা জমলো হোস্ট এম-৩২ ব্যাচের জাহিদ ও স্মৃতি হাসান (সিবিএমসি-২) জুটির এজাক্সের বাসায়। পরিবারসহ। মাহবুব আমাকে দাওয়াত পৌঁছে দিয়েছিলো।
আলম ভাই (এম-১৭) ও রিফাত ভাবী, মানু ভাই (এম-১৮) ও বেবী ভাবী, রাসকিন ও সাইদা বারী (এম-১৯), মাহবুব (এম-২২) ও লুনা, সস্ত্রীক মিঠু (এম-২৫) ও সস্ত্রীক পরাগ (এম-২৭)।

লাগাতার সুস্বাদু খাবার, আড্ডা, আর শেষে কিঞ্চিৎ সঙ্গীত চর্চ্চা। আর ছবি তোলা।

খুব ভালোলাগার অনুভূতি নিয়ে বের হলাম জাহিদ-স্মৃতির ছিমছাম সুন্দর বাসা থেকে।

আরও পড়ুন