Advertisement
Doctor TV

রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫


শব্দদূষণের প্রভাবে হতাশ ২০ শতাংশ মানুষ

Main Image

শব্দদূষণের প্রভাবে ২০ শতাংশ মানুষ হতাশায় ভুগছেন


শব্দদূষণের প্রভাবে দেশে ২০ শতাংশ মানুষ হতাশায় ভুগছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা। ঢাকায় পাখির সংখ্যা কমার পেছনেও শব্দ ও বায়ুদূষণকে দায়ী করছেন তারা।

মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে পরিবেশ অধিদপ্তরের ‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারত্বমূলক প্রকল্প’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় এ অভিমত দেন বিশেষজ্ঞরা।

সভায় গাড়িতে শব্দদূষণ মনিটরিংয়ের জন্য ট্রাকিং ডিভাইস স্থাপনের পরামর্শ দেওয়া হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য খোদেজা নাসরিন আক্তার হোসেন বলেন, শব্দদূষণের প্রত্যক্ষ শিকার দেশের সাধারণ জনগণ। সমস্যা সমাধানে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। জলবায়ু অভিযোজনের জন্য আমরা যেভাবে কাজ করছি, ঠিক একইভাবে শব্দদূষণ নিয়েও কাজ করতে হবে।

পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) চেয়ারম্যান আবু নাসের খান বলেন, আমরা পরিবেশ আন্দোলন করি। অথচ আমাদের বাড়িতেই এসি, গাড়িতে এসি, অফিসে এসি। আমাদের এমপি-মন্ত্রী যারা, তারা পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করেন না। প্রাইভেট কারকে বাদ দিয়ে পাবলিক ট্রান্সপোর্টকে যোগাযোগ ব্যবস্থা হিসেবে গ্রহণ ছাড়া শব্দদূষণ কমানো যাবে না।

সভাপতি বক্তব্যে স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সাবেক উপাচার্য স্থপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী নকী বলেন, শব্দ খারাপ না। তবে ভুল সময়ে, ভুল জায়গায় শব্দ করা হলে, তা দূষণ হয়। দূষণের উৎস মানুষের মন। তাই দূষণ রোধে আমাদের মানসিকভাবে প্রস্তুত হতে হবে।

আরও পড়ুন