Advertisement
Doctor TV

রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫


মায়ের পেটে যেভাবে তার বাচ্চা ভ্যানিশ হয়ে যায়!

Main Image


অনেক সময় প্রথমে আল্ট্রাসনোগ্রাম করে বলা হয় যে, জমজ বাচ্চা। পরবর্তীকালে দেখা গেছে যে না তার একটিই বাচ্চা।  এ নিয়ে অনেকের মাঝে নানা প্রশ্ন ও কৌতুহল আছে।  এ বিষয়ে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা রয়েছে।

ডাক্তারি ভাষায় একটা কথা আছে, ভ্যানিশিং টুইন।  অর্থাৎ একটা বাচ্চা ভ্যানিশ হয়ে যায়।  প্রথম দিনে যখন আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয়েছিল উনি কোনো ভুল করেন নাই, উনি ঠিকই ২টা বাচ্চা দেখেছিলেন ।এখানে আসলে কোনো কারণে একটা বাচ্চা আরেকটা বাচ্চাকে বাঁচতে দেয়নি।

একটা বাচ্চা আরেকটা বাচ্চার সব পুষ্টি নিয়ে সে বেঁচে গিয়েছে কিন্তু অন্য বাচ্চাটা মারা গেছে।

এটা যদি প্রথম দিকে হয়, ৩-৪ মাসের মধ্যে হয়। তাহলে যে বাচ্চাটা মারা গেল তার কোন নিশানাই থাকে না। আস্তে আস্তে একবারে চেপ্টা লেগে থাকে হয়তো ফুলের এক পাশে চ্যাপ্টা লেগে থাকে। তাকে আর দেখাই যায় না।  তাহলে ৬ মাসের সময় যিনি আল্ট্রাসনোগ্রাফি করবেন উনি দেখবেন যে একটা বাচ্চা।

তাহলে প্রথম দিনে যিনি করেছিলেন তিনিও ঠিক ছিলেন এবং যিনি পরে একটা বাচ্চা দেখছেন তিনিও ঠিক ছিলেন। আমরা এক্ষেত্রে বলি ভ্যানিশিং ট্রি অর্থাৎ আরেকটা বাচ্চা ভ্যানিশ হয়ে গেছে।

আরও পড়ুন