Copyright Doctor TV - All right reserved
বিগত ২০১৯ সালে বায়ুদূষণ, অনিরাপদ পানি, নিম্নমানের স্যানিটেশন ও হাইজিন এবং সিসা দূষণে ২ লাখ ৭২ হাজারের বেশি বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। বায়ুদূষণের ফলে তুলনামূলক বেশি ক্ষতি হয়েছে দরিদ্র, পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশু, বয়স্ক এবং নারীদের। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে ‘দ্য বাংলাদেশ কান্ট্রি এনভায়রনমেন্ট অ্যানালাইসিস (সিইএ)’ নামে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে অর্থ বরাদ্দ বৃদ্ধিসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবার খাতগুলোকে অবকাঠামোগত উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা বাড়াতে বিশ্বব্যাংককে অনুরোধ জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী অধ্যাপক ডা. সামন্ত লাল সেন।
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণসহ নাগরিকদের স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়নে ২০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক। যা বাংলাদেশি টাকায় দুই হাজার ১৯০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১০৯.৫০ টাকা হিসাবে)। বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশকে ১০০ মিলিয়ন ডলার দেয়ার আশ্বাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। বুধবার (২৩ আগস্ট) বিকেলে সচিবালয়ে বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং গুণবহা ইউনিয়নের চন্দনী কমিউনিটি ক্লিনিক পরিদর্শন করলেন বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দল। মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) সফরকালে তারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগ, বহির্বিভাগ, অন্তঃবিভাগ, অপারেশন থিয়েটার ও ল্যাবরেটরি এবং গুণবহা ইউনিয়নে অবস্থিত চন্দনী কমিউনিটি ক্লিনিক ঘুরে দেখেন।
বাংলাদেশে যত মানুষ অকালে মারা যায়, তাদের ২০ শতাংশের মৃত্যুর কারণ বায়ুদূষণ। আর দেশে দূষিত বায়ুর ৩০ শতাংশ প্রতিবেশী ভারত থেকে আসে।
বাংলাদেশে মোট অকাল মৃত্যুর প্রায় ২০ শতাংশের জন্য বায়ুদূষণ দায়ী বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। আজ মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দেশে উচ্চমাত্রার বায়ুদূষণের কারণে বছরে মারা যাচ্ছেন প্রায় ৮০ হাজার মানুষ। একই সঙ্গে মোট দেশজ উৎপাদন- জিডিপির ক্ষতি হচ্ছে ৩ দশমিক ৯ থেকে ৪ দশমিক ৪ শতাংশ।
বাংলাদেশের পরিবেশ ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন ও সবুজায়নে বেসরকারি খাতকে উৎসাহিত করতে ২৫ কোটি ডলার অর্থ অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি মুদ্রায় এ অর্থের পরিমাণ প্রায় ২ হাজার ৬৫০ কোটি টাকা।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে গত দুই মাসে করোনা প্রতিরোধে টিকা কার্যক্রমে ভালো অগ্রগতি হয়েছে। তবে এখনো অনেক পদক্ষেপের প্রয়োজন রয়েছে। এর মধ্যে সরবরাহ সংকটে ব্যাপকহারে টিকাদান বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যার প্রভাব অর্থনীতিতে পড়বে।