Copyright Doctor TV - All right reserved
আইইডিসিআরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা অধ্যাপক ডা. জাকির হোসেন হাবিব বলেছেন, চিকিৎসকরা প্রেসক্রিপশনে অ্যান্টিবায়োটিক না লিখলে রোগী অসন্তোষ প্রকাশ করেন। তাকে অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়নি, মানে তাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। তাঁর মতে, প্রেসক্রিপশনে অ্যান্টিবায়োটিক লেখা একটা ট্রেন্ড হয়ে গেছে। বুধবার (২২ নভেম্বর) রাজধানী মহাখালীর আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (আইইডিসিআর) জাতীয়ভাবে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধ সার্ভেইলেন্স বিষয়ক অনুষ্ঠানে উপরোক্ত কথা বলেন অধ্যাপক ডা. জাকির হোসেন হাবিব।
রাজধানীর বনানীর প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট লিমিটেড ও ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড কনসালটেশন সেন্টার বন্ধের ব্যাখ্যা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহের পরিচালক ডা. মো. হাবিবুল আহসান তালুকদার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে ব্যাখ্যা জানায় স্বাস্থ্যের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
এন্টিবায়োটিক গ্রহন করেছে ৭১ দশমিক ৮ শতাংশ। এর মধ্যে প্রেসক্রিপশন ছাড়া এন্টিবায়োটিক নিয়েছেন ৩৮ দশমিক ৬৭ শতাংশ মানুষ। সম্প্রতি ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরী মেডিসিন এন্ড রেফারেল সেন্টার এর মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ কর্তৃক আয়োজিত গবেষণা কার্যক্রমের ফল প্রকাশকালে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ বিক্রি করা যাবে না বলে সাফ জানিয়ে দিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তাঁর ভাষায়, ‘মানুষের শরীরে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা যাতে নষ্ট না হয়, সেজন্য এর যথেচ্ছা ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ বিক্রি করা যাবে না।’
প্রেসক্রিপশন ছাড়া প্যারাসিটামল বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার। একইসঙ্গে ডেঙ্গুপ্রবণ এলাকাগুলোর ওপরও নজর দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
একজন ব্যক্তি তার শরীরের রোগের উপসর্গ বুঝে নিকটবর্তী ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনে থাকে। যখন কোনো ব্যক্তি অনভিজ্ঞ ফার্মেসি দোকানদারের কাছে তার রোগের উপসর্গ বলে, তখন...