Advertisement
Doctor TV

সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫


যবিপ্রবি জিনোম সেন্টারে ৪১ নমুনার ৩৫টিই ওমিক্রন

Main Image

ওমিক্রন খুব দ্রুত সংক্রমণশীল একটি ধরন। এ কারণে যশোর অঞ্চলে এটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।


যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ৪১ নমুনার জিনোম সিকোয়েন্স করে ৩৫টিতেই ওমিক্রন শনাক্ত হয়েছে।

রবিবার যবিপ্রবি জিনোম সেন্টারের গবেষক দল এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায়।

ওমিক্রন আক্রন্তদের বয়স ২০ থেকে ৭১ বছরের মধ্যে। সংক্রমিত ব্যক্তিদের ঠান্ডা, গলাব্যথা, মাংশপেশিতে ব্যথা, হালকা জ্বর ছাড়া অন্য কোনো গুরুতর উপসর্গ নেই।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৩১ ডিসেম্বর থেকে এ বছরের ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত মোট ৪১ জনের নমুনা নেওয়া হয়। এসব নমুনা বিশ্লেষণ করে ৩৫ জন প্রাথমিকভাবে ওমিক্রনে সংক্রমিত বলে শনাক্ত হয়েছে। বাকিগুলো ডেলটা ধরন বলে শনাক্ত হয়েছে।

এর আগে ১২ জানুয়ারি যবিপ্রবির জিনোম সেন্টারের তিন ব্যক্তির ওমিক্রন শনাক্ত হয়। এ নিয়ে যবিপ্রবির জিনোম সেন্টারে ৩৮ জনের শরীরে ওমিক্রন শনাক্ত হয়েছে।

যবিপ্রবির অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ও জিনোম সেন্টারের সহযোগী পরিচালক অধ্যাপক মো. ইকবাল কবীর জাহিদ বলেন, শনাক্তের বিচারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের এখনো গুরুতর উপসর্গ নেই।

যবিপ্রবির উপাচার্য ও জিনোম সেন্টারের পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ওমিক্রন খুব দ্রুত সংক্রমণশীল একটি ধরন। এ কারণে যশোর অঞ্চলে এটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।

আরও পড়ুন