সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএমইউ) ঈদ পুনর্মিলনী ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম শনিবার (১৪ জুন) সকাল ৮টা ৩০ মিনিট থেকে সকাল ১০টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের বি ব্লকের শহীদ ডা. মিলন হলে পবিত্র ঈদুল আযহা পরবর্তী আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী ২০২৫ অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, চিকিৎসক, কর্মকর্তা, নার্স, মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট ও কর্মচারীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এদিকে, পবিত্র ঈদুল আযহার ছুটির বন্ধের পর আজ শনিবার (১৪ জুন) থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতাল সম্পূর্ণরূপে খুলেছে।
সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও শুভেচ্ছা বিনিময়ের এই অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, অফিস প্রধান, শিক্ষক, চিকিৎসক, শিক্ষার্থী, পরিচালক, অফিস প্রধান, কর্মকর্তা, নার্স ও কর্মচারী অংশ নেন।
ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মো. আবুল কালাম আজাদ, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. মুজিবুর রহমান হাওলাদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার, সার্জারি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ডা. মো. রুহুল আমিন, শিশু অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মো. আতিয়ার রহমান, মেডিক্যাল টেকনোলজি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সফি উদ্দিন, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. মো. নজরুল ইসলাম, প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক ডা. শেখ ফরহাদ, পরিচালক (হাসপাতাল) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবু নোমান মোহাম্মদ মোছলেহ উদ্দিন, পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) সহযোগী অধ্যাপক ডা. এরফানুল হক সিদ্দিকী, পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) জনাব খন্দকার শফিকুল হাসান, অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার-১ ডা. মো. দেলোয়ার হোসেন টিটো, ইন্টারন্যাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. খালেদ মাহবুব মোর্শেদ (মামুন), অতিরিক্ত পরিচালক (সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল) ডা. মোঃ শাহিদুল হাসান, এনডিএফ এর বিএমইউ শাখার সভাপতি সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. আতিয়ার রহমানসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে পবিত্র ঈদুল আযহার ছুটির মাঝে বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ)’র বহির্বিভাগে প্রায় আড়াই হাজার (২৪৪০) জন রোগীকে চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ৫ জুন, রবিবার ৮ জুন এবং বুধবার ১১ জুন এই ৩ দিনে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বিএমইউর চিকিৎসক, রেসিডেন্ট রোগীদেরকে এই চিকিৎসাসেবা প্রদান করেন। এছাড়া প্রতিদিনই বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের ইনডোর ও জরুরি বিভাগ প্রচলিত নিয়মে খোলা ছিল ও বর্তমানে তা অব্যাহত রয়েছে। হাসপাতালের জরুরি ল্যাব কার্যক্রম সেবাও চালু ছিল ও বর্তমানে তা চালু রয়েছে।
আরও পড়ুন
