Ad
Advertisement
Doctor TV

রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫


স্বাস্থ্যবিধি মেনে ৬০ ভাগ কিডনি রোগ প্রতিরোধ সম্ভব: অধ্যাপক ডা. এম এ সামাদ

Main Image

জাতীয় প্রেসক্লাবে ক্যাম্পস আয়োজিত ১৯তম গোলটেবিল বৈঠক


স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের মাধ্যমে ৫০ থেকে ৬০ ভাগ ক্ষেত্রে প্রাণঘাতী কিডনি রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন স্বেচ্ছাসেবী স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান কিডনি এওয়ারনেস মনিটরিং এন্ড প্রিভেনশন সোসাইটির (ক্যাম্পস) চেয়ারম্যান এবং আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কিডনি রোগ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. এম এ সামাদ। 

শনিবার (৯ মার্চ) জাতীয় প্রেসক্লাবে ক্যাম্পস আয়োজিত ১৯তম গোলটেবিল গোলটেবিল বৈঠকে মূলপ্রবন্ধে এ কথা বলেন তিনি। এবারের বৈঠকে মূল আলোচ্য বিষয় নির্ধারণ করা হয়-`সবার জন কিডনি স্বাস্থ্য কিডনি চিকিৎসায় সমঅধিকার, অর্জনে করণীয়’।

মূলপ্রবন্ধে অধ্যাপক ডা. এম এ সামাদ বলেন, বাংলাদেশে প্রাপ্তবয়স্কদের মাঝে দীর্ঘস্থায়ী কিডনিরোগীর হার শতকরা ১৬ থেকে ১৮ ভাগ। কিডনিরোগের শেষ ধাপ হলো কিডনি বিকল হয়ে যাওয়া। একবার কিডনি বিকল হয়ে গেলে বেঁচে থাকার একমাত্র উপায় কিডনি ডায়ালাইসিস। কিন্তু এই চিকিৎসা এতটাই ব্যয়বহুল যে, শতকরা ৯০ ভাগ কিডনি বিকলরোগী তা বহন করতে পারে না। তারা বিনা চিকিৎসায় কিংবা স্বল্প চিকিৎসায় ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যুবরণ করেন। পক্ষান্তরে, কিডনি রোগের ব্যাপকতা, ভয়াবহতা, পরিণতি ও কারণ সম্পর্কে সচেতন হয়ে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের মাধ্যমে ৫০ থেকে ৬০ ভাগ ক্ষেত্রে প্রাণঘাতী কিডনি বিকল প্রতিরোধ করা সম্ভব। 

আরও পড়ুন