ইপিআই কর্মসূচিতে যুক্ত হচ্ছে জরায়ুমুখ ক্যান্সারের টিকা
১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী মেয়েদের দেওয়া হবে টিকা।
ইপিআই কর্মসূচিতে জরায়ুমুখ ক্যান্সারের টিকা যুক্ত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ফারুক আহমেদ।
সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট এর সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত “ ওরিয়েন্টেশন ফর চিফ এডিটর, জার্নালিস্ট, মিডিয়া প্রফেশনালস অন এইচপিভি ভ্যাক্সিন অ্যাওয়ারনেস বিল্ডিং” শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক নুরুন নাহার হেনার সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউনিসেফের চিফ এসবিসি সেকশন মিজ ব্রিজেট জব জনসন ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এমএনসিএইচ লাইন ডিরেক্টর ডা. মো. নিজাম উদ্দীন।
মো. ফারুক আহমেদ বলেন, দেশে বিভিন্ন ক্যান্সারের মধ্যে জরায়ুমুখ ক্যান্সারে নারীদের আক্রান্তের হার দ্বিতীয়। সরকার ইপিআই কর্মসূচিতে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে এইচপিভি টিকা সংযোজন করতে যাচ্ছে। এর ফলে আমাদের দেশের নারীদের জীবন রক্ষা পাবে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মিজ ব্রিজেট জব জনসন বলেন, জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধক এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচি চালু হওয়া বাংলাদেশের জন্য একটি ভালো দিক। ইপিআই ও কোভিড টিকার মতো এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচিও সফল হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
উল্লেখ্য এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচির আওতায় দেশের ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সি মেয়েদের টিকা দেওয়া হবে। ৫ম থেকে ৮ম শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে টিকা পাবে। এছাড়া শিক্ষার বাহিরে থাকা ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী মেয়েরা নির্দিষ্ট টিকাদান কেন্দ্র থেকে টিকা গ্রহন করতে পারবে।