চিকিৎসকদের ইনস্টিটিউশনাল প্র্যাকটিস : মনিটরিং কমিটি গঠনসহ মন্ত্রণালয়ের ৬ নির্দেশনা
চিকিৎসকদের ইনস্টিটিউশনাল প্র্যাকটিস : মনিটরিং কমিটি গঠনসহ মন্ত্রণালয়ের ৬ নির্দেশনা
নিজ কর্মস্থলে সরকারি হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের প্রাইভেট প্র্যাকটিস তদারকি করতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ‘ইনস্টিটিউশনাল প্র্যাকটিস মনিটরিং কমিটি’ গঠনসহ ৬টি নির্দেশনা দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
আজ সোমবার (২৭ মার্চ) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘সরকারি চিকিৎসকদের বৈকালিক স্বাস্থ্যসেবা’ সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে এসব নির্দেশনার কথা জানান তিনি।
নির্দেশনাগুলা হলো-
১. সেবা প্রদানকারীরা মাসিক ভিত্তিতে ফি পাবেন।
২. কনসালটেশন সার্ভিসে বিশেষ টিকেটসহ অন্যান্য আনুষাঙ্গিক খরচ ব্যয় করতে হবে কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে।
৩. রোগী দেখার ব্যবস্থা, অপেক্ষমান রুম, রোগ নির্ণয়, পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও অন্যান্য যাবতীয় কাজের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, রাসায়নিক দ্রব্য ও জনবল ইত্যাদি নিশ্চিত করবেন যথাযথ কর্তৃপক্ষ। রোগীদের কাছ থেকে আদায়কৃত সেবার ফি’র নির্ধারিত অংশ থেকে এসব ব্যয় নির্বাহ করতে হবে।
৪. প্রতিষ্ঠান প্রধান প্রতিমাসে তহবিলের আয়-ব্যয়ের হিসাব রাখবেন। তিনি ইনস্টিটিউশনাল প্র্যাকটিস মনিটরিং কমিটির কাছে মাসিক প্রতিবেদনগুলো ৬ মাস পরপর পাঠাবেন।
৫. স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় দ্রুততম সময়ে ইনস্টিটিউশনাল প্র্যাকটিস মনিটরিং কমিটি গঠন করবে।
৬. বছর শেষে একবার সরকারি অডিট টিম দ্বারা অডিট সম্পন্ন করতে হবে এবং অডিট প্রতিবেদন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হবে।