প্রসূতি মৃত্যু কমাতে সরকার কাজ করছে
ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে স্বাভাবিক প্রসবসেবা নিশ্চিতের তাগিদ দেন বক্তারা
বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে প্রবেশ করবে। আর এ লক্ষ্য পূরণে প্রসবকালীন জটিলতা দূর করার পাশাপাশি শিশু ও প্রসূতি মৃত্যুর হার শূন্যে নামিয়ে আনতে হবে।
মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) সকালে জয়পুরহাটে ‘ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে সার্বক্ষণিক স্বাভাবিক প্রসব সেবা’ শীর্ষক এক কর্মশালায় এ মতামত দেন বক্তারা। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমসিএইচ সার্ভিস ইউনিটের ব্যবস্থাপনায় জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ এই কর্মশালা আয়োজন করে।
কর্মশালায় বক্তারা বলেন, শিশু ও প্রসূতি মৃত্যু হার কমিয়ে আনতে সরকার কাজ করছে। উন্নত দেশে প্রবেশের লক্ষ্য অর্জনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার নানা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে সার্বক্ষণিক স্বাভাবিক প্রসবসেবা নিশ্চিতে স্বাস্থ্যকর্মীদের দায়িত্ব নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান তারা।
জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপপরিচালক ডা. কেএম জোবায়ের গালীবের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন রাজশাহী বিভাগীয় পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের পরিচালক দেওয়ান মোর্শেদ কামাল।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক এবং এমসিএইচ ও মাতৃস্বাস্থ্য প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. জাহাঙ্গীর আলম প্রধান। বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন জেলা আধুনিক হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সরদার রাশেদ মোবারক, মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের গাইনি বিশেষজ্ঞ ডা. সওদাগর শাহানা পারভীন, মোহাম্মদাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান আতাউর রহমান, পুরানাপৈল ইউপি চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম, ধলাহার ইউপি চেয়ারম্যান তোজাম্মেল হক প্রমুখ।