শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিল কেয়ার মেডিকেল
শিক্ষার্থীরা মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান ডা. পারভীন ফাতেমার কক্ষের সামনে অবস্থান নেন। সারারাত তাকে অবরুদ্ধ করে রাখেন
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কেয়ার মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে মাইগ্রেশন অনুমোদন করেছে কর্তৃপক্ষ। রবিবার (২৮ আগস্ট) ভোরে মাইগ্রেশনের কাগজে সই করেন কলেজের চেয়ারম্যান ডা. পারভীন ফাতেমা।
শনিবার (২৭ আগস্ট) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভে করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাদের হাতে ছিল দাবি সংক্রান্ত প্ল্যাকার্ড। পরে রাতে শিক্ষার্থীরা মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান ডা. পারভীন ফাতেমার কক্ষের সামনে অবস্থান নেন। সারারাত তাকে অবরুদ্ধ করে রাখেন।
বিএমডিসির শর্ত অনুযায়ী, কেয়ার মেডিকেল কলেজে ইন্টার্ন চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি, রোগী ও চিকিৎসক নেই। কলেজ হাসপাতালটিতে ২৫০ শয্যা থাকার কথা থাকলেও আছে মাত্র ১৭৯টি। নানা অব্যবস্থাপনার কারণে কেয়ার মেডিকেলের তৃতীয় ব্যাচ থেকে ভর্তির অনুমোদন বাতিল করেছে বিএমডিসি। এতে বহু শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। এরপরই তারা অন্য মেডিকেল কলেজে মাইগ্রেশন দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন।