কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্টেই ভালো হয় শ্রবণ প্রতিবন্ধীতা: বিএসএমএমইউ উপাচার্য
কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট ভালো হয় বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধীতা
শ্রবণ প্রতিবন্ধী শিশুদের কক্লিয়ার প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে সুস্থ্য স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা সম্ভব। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিনামুল্যে এই প্রযুক্তি প্রতিস্থাপন করা হয় বলে জানিয়েছেন উপাচার্য শারফুদ্দিন আহমেদ।
তিনি বলেন, শ্রবণ প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট সেবা চালু রয়েছে। অত্যন্ত ব্যয়বহুল এই চিকিৎসাসেবা সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় প্রদান করা হচ্ছে। ফলে শ্রবণ প্রতিবন্ধী শিশুরা সমাজে বোঝা না হয়ে সমাজের মূল স্রোতের অংশ হিসেবে জনসম্পদে পরিণত হচ্ছে।
কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট কর্মসূচীর পরিচালক ও বিএসএমএমইয়ের নাক কান গলা বিভাগের অধ্যাপক ডা. মোঃ আবুল হাসনাত জোয়ারদার জানান, এখন পর্যন্ত ৫৪৭ জন শ্রবণ প্রতিবন্ধীর কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট সার্জারি করা হয়েছে। এর মধ্যে ৯৭ শতাংশই শিশু।
তিনি জানান, শ্রবণ প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য এই প্রযুক্তি অত্যন্ত কার্যকরী। শিশু ছাড়াও ক্ষেত্র বিশেষে কিশোর ও তরুণ বয়সের শ্রবণ প্রতিবন্ধীদের জন্যও কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট কার্যকরী হতে বলেও জানান তিনি।