জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে রয়েছে শতভাগ কার্যকর টিকা
টিকা দেওয়া গেলে জরায়ু ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেক কমে যাবে।
স্তন ক্যান্সারের পরেই নারীদের মধ্যে জরায়ুমুখ ক্যান্সার বা সার্ভাইক্যাল ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি দেখা যায়। ক্যান্সার যত দ্রুত শনাক্ত হয়, চিকিৎসায় ভালো হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি থাকে। আর আগে থেকেই টিকা দেওয়া থাকলে এই ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব।
জরায়ুমুখ ক্যান্সারের প্রধান কারণ হিউম্যান প্যাকোলোমার ভাইরাস। যেহেতু এটা ভাইরাস, এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে কিন্তু এখন টিকা চলে এসেছে। এই টিকা এসেছে অনেক আগে, প্রায় ১০ বছর হয়ে গেছে।
এফেকেসি-তে জানা গেছে, এই টিকা ১০০ ভাগ কার্যকর। সুতরাং আমরা যদি স্কুলে যাওয়া বাচ্চাদেরকে (সাধারণত এটা সবচেয়ে বেশি কার্যকর হবে ৯-১৫ বছর মেয়েদের ক্ষেত্রে) এই টিকা দিতে পারি, তাহলে তাদের জরায়ু ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেক কমে যাবে।
তখন জরায়ু ক্যান্সার আর অতবেশি সমস্যা থাকবে না। বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় আছে। জরায়ু ক্যান্সার টিকার মাধ্যমেই কিন্তু আমরা কমিয়ে আনতে পারি।