করোনা পরবর্তী ফাইব্রোসিস রোগীর ব্রিথিং এক্সারসাইজের গুরুত্ব
করোনা পরবর্তী ফাইব্রোসিস রোগীর ব্রিথিং এক্সারসাইজের গুরুত্ব
প্রতিটা ফিজিশিয়ানকে শিখিয়ে দিতে হবে, করোনা পরবর্তী ফাইব্রোসিসের রোগীরা কীভাবে বাসায় ব্রিথিং এক্সারসাইজ করবে। এই ব্যায়াম করার অনেক টেকনিক আছে। এর মধ্যে আমরা বলি, ডারফ্রাগমেটিক ব্রিথিং এক্সারসাইজ, পার্সড ব্রিথিং এক্সারসাইজ করতে পারেন।
এখন আমরা একটা থ্রি বল স্পাইরোমেট্রি দিয়ে ব্রিথিং এক্সারসাইজ করতে বলছি। যে মেশিনটার দাম খুবই কম। জেগে থাকলে আমরা রোগীকে ঘণ্টায় ১০ বার এই ব্যায়াম করতে বলি।
এই ব্রিথিং এক্সারসাইজ টেকনিকটা যদি আমরা রোগীকে ঠিক করে শিখিয়ে দেই এবং তার যদি পালমোনারি ফাইব্রোসিস মাইল্ড হয় তবে অনেক ক্ষেত্রে তার কোনো ফার্মাকলোজিক্যাল ইন্টারভেশন লাগে না।
ব্রিথিং এক্সারসাইজ হলো, যে কোনো একটা লাং ইনজুরিতে আমরা মূলত ইনস্পেটরি মাসেল বা ডায়াফ্রামের যে ইনস্পেটরি মুভমেন্ট থাকে সেটা হল্ট হয়ে যায়। ডায়াফ্রাম এর আর ব্যবহার হয় না। তখন অন্য যে একসেসরি মাসেলগুলো আছে সেগুলোর ব্যবহার হয়।
ব্রিথিং এক্সারসাইজের মেইন টার্গেট হলো ডায়াফ্রামকে আবার তার মূল কাজে ফিরিয়ে নিয়ে আসা। সেজন্য যে কোনো একটি লাঙ্ক ইনজুরির ফলে ডায়াফ্রামের যে মুভমেন্টটা কমে গেছিলো, এর ব্যবহার হচ্ছিলো না সেটাকে আবার ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য এই ব্রিথিং এক্সারসাইজ।
সঙ্গে রোগীকে অবশ্যই অ্যারোবিক এক্সারসাইজ করতে হবে। তার মানে রোগী হাটতে পারলে তাকে স্বাস্থবিধি মেনে তাকে অল্প করে হাটাতে হবে।