যদু মদু কোর্স করে তারা বিশাল ডাক্তার!
ডা. আব্দুল কাইয়ুম রাসেল (ইনসেটে)
প্যারাসিটামল, হিস্টাসিন, ওমিপ্রাজল, ওরস্যালাইন, ২/১ ধরনের ব্যাথার ঔষধ ছাড়া বাকী সমস্ত রকমের ওষুধ গ্রামগঞ্জের মোড়ে মোড়ে গড়ে ওঠা ওষুধের দোকানগুলোতে বিক্রি বন্ধ না করলে সামনে হয়তো ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি অপেক্ষা করতেছে......
কয়েক বছর আগেও উপরোক্ত ওষুধগুলো ছাড়া বাকী কিছু বিক্রি করতোনা ওষুধের দোকানদার/ফার্মেসী/কোয়াকরা,
বর্তমানে পরিস্থিতি এমন যে এদের বড় একটা অংশ যাচ্ছে-তাই ভাবে মনের মাধুরী মিশিয়ে ওষুধ বিক্রি করে পয়সা কড়ি ইনকাম করার মিশনে নেমেছে,
জীবনে কিছুই হচ্ছেনা তো কি হয়েছে, নাম ছাম যদু মদু কোর্স করে বিশাল ডাক্তার বনে যাও মার্কা অবস্থা......
এন্টিবায়োটিক রেসিসটেন্স একটি বার্নিং ইস্যূ যেটা মন্ত্রীমহোদয় পর্যন্ত গড়িয়েছে,
এর বাহিরের অবস্থাও ভয়ঙ্কর, ২/১ টা চিত্র নিম্নরূপ-
কাহিনী-১ :
গতকাল ৯-১০ বছরের একটা বাচ্চা আসলো। ৩ দিন ধরে ডায়রিয়া। ৩ দিনে বেচারার পেটে এমন কোন এন্টিবায়োটিক ও এন্টিপ্রোটোজোয়াল ওষুধ নাই যে চালান করা বাকী আছে। শুধু সিমেন্ট বালু দিয়ে পায়ুপথ প্লাস্টার করে বন্ধ করাটাই বাকী রাখছে জনৈক মহাপন্ডিত কোয়াক।
খালি হাইড্রেশন মেইনটেইন করার আসল কাজটাই ঠিকঠাকমতো হয়নি। বাচ্চা কলাপস করছে। তারপর হুঁশ হয়েছে। ভেঙ্গে-চুরে সবাই চলে এসেছে........